ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য

ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম নড়াইল জেলা
ঠিকানা 7500  নড়াইল নড়াইল নড়াইল সদর নাই ম্যাপ দেখুন
যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা বাস, ট্রেন । নিকটবর্তী হাট / বাজার নড়াইল বাজার
ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর ফোন নম্বর ০১৭১৫০৮২৯৪৭
ইমেইল ঠিকানা dcnarail@mopa.gov.bd
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আঃ গাফফার খান
ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা
  • × 0
হোমপেজ URL
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ ১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধীন নড়াইল মহাকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। নড়াইল শব্দটি স্থানীয় লোকমুখে নড়াল নামে উচ্চারিত হয়। ঐ সময় নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া থানার সমন্বয়ে এই মহাকুমা গঠিত হয় । পরবর্তীতে আলফাডাঙ্গা থানা এবং অভয়নগর থানা এই মহাকুমা ভূক্ত হয়। ১৯৩৪ সালে প্রশাসনিক সীমানা পূর্নগঠনের সময় অভয়নগরের পেড়লী, বিছালী ও শেখহাটি এই তিনটি ইউনিয়নকে নড়াইল জেলা ভূক্ত করে অবশিষ্ট অভয়নগর যশোর জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্থান সৃষ্টির সময় এই মহাকুমায় চারটি থানা ছিল । ১৯৬০ সালে আলফাডাঙ্গা থানা যশোর হতে ফরিদপুর জেলা ভূক্ত হয় । ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ নড়াইল মহাকুমাকে জেলায় রুপান্তরিত করা হয় । প্রথম জেলা প্রশসাক ছিলেন ম শাফায়াত আলী।১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ নড়াইল মহকুমার প্রশাসক জনাব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ, জনাব আব্দুল হাই এবং অন্যান্যদের সহযোগিতায় নড়াইল ট্রেজারীর তালা ভেঙ্গে অস্ত্র নিয়ে যশোর সেনানিবাস আক্রমণের মধ্যে দিয়ে এ জেলার মানুষের মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়। অগনিত মুক্তি যোদ্ধার রক্ত এবং অনেক অত্যাচারিত , লাঞ্চিত মা-বোনদের অশ্
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর নড়াইল জেলার আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে অতীত ও বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা করলে বেশ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সত্যিই সে ছিলো এক মধুর যুগ যখন আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু -বান্ধব পরস্পর পরস্পরের সান্নিধ্য কামনা করতো। তাই অতীতে আত্মীয় ও বন্ধুবাড়ী বেড়ানো একটা সাধারণ রেওয়াজের মধ্যে গণ্য হতো। এ উপলক্ষে চলতো আদর আপ্যায়ন ও মেহমানদারীর ধুম। অতীতে এ জেলায় প্রচুর খাদ্য ফলতো এবং জিনিস পত্রও ছিলো খুব সস্তা। মানুষের থাকতো গোলাভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ এবং গোয়াল ভরা গরু। শীতকালে যথেষ্ট খেজুর রস হতো এবং ঐ রস দিয়ে গুড় তৈরী হতো প্রচুর পরিমাণে। আর হতো নানা প্রকার পিঠে, যার রেওয়াজ আজকাল প্রায় উঠে গেছে বললেই চলে। তাই অতীতের লোকেরা বেশ সুখে ও স্বাচ্ছন্দ্যে বাস করতো।
অতীতে নড়াইল জেলায় ‘কড়ির’ প্রচলন ছিলো। ভারত মহাসাগরের মালদ্বীপ ও লাক্ষা দ্বীপ হতে এসব কড়ি আমদানী করা হতো। পয়সা দিয়ে বাজার কড়ি কিনতে পাওয়া যেতো। এর পাঁচটির মূল্য ছিলো এক পয়সা। স্বল্প মূল্যের জিনিসপত্র এই কড়ির বিনিময়ে বেচাকেনা করা হতো। প্রাচীনকাল হতে শুধু এই নড়াইল জেলায়ই নয় গোটা ভারতবর্ষেই এই নিয়ম প্রচলিত ছিলো।

(নড়াইল জেলা)এর ম্যাপ


大きな地図で見る

আপনি যদি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী পরিবর্তন করতে চান তাহলে নীল রঙের "বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে "লেখার উপর ক্লিক করুন এবং ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী বিক্রয় - মেলা ডট কম সাপোর্ট টিমকে জানান।
(বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে)

ইউজার লগ ইন

ID
PASS
  • সাধারণ ইউজার •পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?এখান থেকে

পন্যের নাম দ্বারা অনুসন্ধান