


ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | শ্রীবরদী উপজেলা | |||||
---|---|---|---|---|---|---|
ঠিকানা | 2130 শেরপুরশ্রীবরদী শ্রীবরদী সদর নাই ম্যাপ দেখুন | |||||
যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | বাস | নিকটবর্তী হাট / বাজার | কর্ণঝোড়া,ঝগড়ার চর,ভায়াডাঙ্গা,খঞ্চেপাড়া | ||
ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | ০৯৩২৫-৫৬০০২ | ||||
ইমেইল ঠিকানা | unosreebordi@mopa.gov.bd | |||||
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | হাবিবা শারমিন | |||||
ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
হোমপেজ URL | http://sreebordi.sherpur.gov.bd/ | |||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | শ্রীবরদী উপজেলার কুটির শিল্পের ইতিহাস বেশ সমৃদ্ধ। এ এলাকার বাঁশশিল্প এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্যস্থানে রপ্তানি হচ্ছে। নকশীকাঁথা তৈরী করে গ্রামীণ অনেক মহিলা সংসারের আয়বর্ধন করছে। একসময় সরকারি উদ্যেগে রাণীশিমুল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা বাজারে কুটির শিল্পপল্লী গড়ে উঠেছিল। এখানকার আদিবাসী পরিবারগুলোর তৈরী বিভিন্ন বাঁশশিল্প ও বুননকরা বিভিন্ন পোষাক সত্যিই নজরকারা। সমাদর রয়েছে এখানকার কামার ও কুমার শিল্পীদের তৈরী তৈজসপত্রের। অধিবাসীদের মধ্যে বাঁশ শিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে ২৭০ পরিবার, স্বর্ণাকার ২২ জন, কামার ৫৫ জন, কুমার ৩৫ জন, কাঠের কাজ ১৩৯ টি পরিবার এবং ২৭৫ টি পরিবার সেলাইয়ের কাজে জড়িত। দুঃসাহসীক সম্মুখযুদ্ধ ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধে শ্রীবরদী উপজেলার ইতিহাস গৌরবময়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনের পরই এ এলাকার মুক্তিকামী জনগণ সংগঠিত হতে থাকে। ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের শেষের দিকে স্থানীয় শ্রীবরদী এপিপিআই মাঠে আনছার ও মুজাহিদ বাহিনীর সহায়তায় ছাত্র, যুবকরা যুদ্ধের প্রস্তুতি স্বরুপ রাইফেল প্রশিক্ষণ শুরু করে। স্থানীয় সংগ্রাম কমিটি সার্বিক ব্যাবস্থাপনায় ছিলেন মুজাহিদ কমান্ডার রহুল আমিন ও আনছার কম |
|||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে এ অঞ্চলটি ১১ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। মুক্তযুদ্ধকালীন ১১ নং সেক্টরের রক্তাক্ত রণাঙ্গণ ধানুয়া-কামালপুর শ্রীবরদী উপজেলার অধিন ছিল। পাক বাহিনীর মেজর আইয়ূব এ অঞ্চলে মুক্তিবাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে মৃত্যুবরণ করেন। এ অঞ্চলের সীমান্তবর্তী পাহাড়ি অঞ্চল সবসময় মুক্ত ছিল। ১৯৭১ সালে ৬ই ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় শ্রীবরদী অঞ্চল মুক্ত হয়। উপজেলায় মোট মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৫১০ জন। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ২৪ জন। স্বাধীনতাযুদ্ধে অসামন্য অবদানের জন্য এ জেলায় ৩ জন জাতীয় বীর আছেন তারা শ্রীবরদী উপজেলারই কৃতি সন্তান। তারা হলেন- কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারী গ্রামের শহীদ শাহ মুতাসিম বিল্লাহ খুররম (মরণোত্তর বীর বিক্রম), একই গ্রামের ডাঃ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ খসরু ও খামরিয়াপাড়া গ্রামের কমান্ডার মোঃ জহুরুল হক মুন্সী বীর প্রতীক (বার)। মুক্তিযুদ্ধের স্বৃতি আজও বহন করছে শ্রীবরদী থানার পূর্ব পাশে টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধার জোড়া কবর ও রাণীশিমুল ইউনিয়নের বালীজুরি সংলগ্ন রাঙ্গাজান নামক স্থান। এছাড়াও শ্রীবরদী উপজেলার কৃতি সন্তান তদানীন্তর এমপি এড. আঃ হালিম মুক্তিযুদ্ধকালীন এ এলাকায় একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসাবে |