ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | নকলা উপজেলা | |||||
---|---|---|---|---|---|---|
ঠিকানা | 2150 শেরপুরনকলা নকলা সদর নাই ম্যাপ দেখুন | |||||
যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | সড়ক পথে । | নিকটবর্তী হাট / বাজার | গনপদ্দী কৈয়ার বাজার,নকলা বাজার | ||
ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | ০১৮১৯৪২১১৫১ | ||||
ইমেইল ঠিকানা | unonakhla@mopa.gov.bd | |||||
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | এইচ.এম.খালিদ ইফতেখার | |||||
ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
হোমপেজ URL | http://nokla.sherpur.gov.bd/ | |||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | ব্রিটিশ সরকার প্রশাসনিক প্রয়োজনে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ী থানাকে দু’টি থানায় বিভক্ত করার লক্ষ্যে 1922 সালের ১২ নভেম্বর নালিতাবাড়ী থানার দক্ষিণাঞ্চলের ৯ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করে নকলা থানা। ইউনিয়নগুলো হলো-গনপদ্দী, নকলা,উরফা, কুর্শা বাদাগৈড়(বর্তমানে গৌড়দ্বার) , বানেশ্বর্দী, পাঠাকাটা, টালকী, চর অষ্টধর এবং চন্দ্রকোনা। নকলা থানাটি (বর্তমানে উপজেলা) 1984 সালের ২২ ফেব্রুয়ারী স্তাপিত শেরপুর জেলার অন্তর্গত। সাবেক কুর্শা বাদাগৈড় ইউনিয়নের ইশিবপুর মৌজায় নকলা উপজেলা সদর অবস্থিত। তবে আসল নকলা হল এ উপজেলার ২ নং নকলা ইউনিয়ন। এ ইউনিয়নটি উপজেলাসদর থেকে চার কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। এই ইউনিয়নের একটি মৌজার নাম নকলা। মৌজাটির পশ্চিম প্রান্ত ঘেঁষে বয়ে গেছে বলেশ্বর নদী। এই নদীর পূর্ব তীরে নকলা মৌজায় অবস্থিত শিববাড়ি বাজার। ব্রিটিশ আমলে এ বাজারটি বেশ জমজমাট ছিল। সেকালে এখানে হিন্দুদের প্রাধান্য ছিল। শিববাড়ি নাম থেকেই এর প্রমাণ পাওয়া যায়। কালক্রমে শিবাড়ী বাজারের প্রাধান্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বহিরাগত ব্যবসাযী ও প্রভাবশালী মহর শিববাড়ি বাজার থেকে বেরিযে এসে ইশিবপুর মৌজায় অবস্থিত বর্তমান নকলা বাজারের গোড়া |
|||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | “নকলা” নামটি এসেছে আরবী ‘নাখলা’ শব্দ থেকে। নাখলা শব্দের অর্থ খেজুরের বাগান। এই আরবী শব্দটি থেকে অনুমিত হয়, এটি একটি প্রাচীন জনপদ। তবে এ অঞ্চলটিতে হিন্দুদের আধিক্য ছিল। পরবর্তীতে তারা স্থানান্তরিত হয়েছে অথবা প্রতিবেশী দেশ ভারতে চলে গেছে। বলাবাহুল্য, নকলা থানা স্থাপনের পূর্বে প্রসিদ্ধ ব্যবসায় কেন্দ্র ও নৌ বন্দর চন্দ্রকোনাকে থানা করার পরিকল্পনা ছিল ব্রিটিশ সরকারের। কারণ, চন্দ্রকোনায় ছিল মহারাজ শশীকান্ত চৌধুরী ও জমিদার গোপাল দাস চৌধুরীর দুটি কাচারী। যেখানে প্রজাদের নিকট থেকে খাজনা আদায় করা হতো। ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রাচীন বিদ্যাপিঠ চন্দ্রকোনা রাজলক্ষী উচ্চ বিদ্যালয়, সূর্যবালা দেবী হাসপাতাল, পোস্ট অফিস এবং বড় বড় পাঠ ক্রয় কেন্দ্রসহ শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার প্রাণ কেন্দ্র ছিল চন্দ্রকোনা। ব্রহ্মপুত্র, দশানি আর মৃগী অববাহিকায় চন্দ্রকোনা নৌ বন্দর থেকে কলকাতা ও বিলেতে ডান্ডির সাথে সরাসরি নৌ যোগাযোগ ছিল। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে আন্দামান ফেরত বিপ্লবী নগেন্দ্র চন্দ্র মোদক, বিপ্লবী যোগেশ চন্দ্রকর্মকার এবং বিপ্লবী মন্মথ দে চন্দ্রকোনায় জন্মেছিলেন। মোঘল আমলে নকলা উপজেলার নারায়নখোলা গ্রামে সেনা ছাউন |
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য
(নকলা উপজেলা)এর ম্যাপ
আপনি যদি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী পরিবর্তন করতে চান তাহলে নীল রঙের "বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে "লেখার উপর ক্লিক করুন এবং ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী বিক্রয় - মেলা ডট কম সাপোর্ট টিমকে জানান।
(বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে)