| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | কাউখালী উপজেলা | |||||
|---|---|---|---|---|---|---|
| ঠিকানা | 00 পিরোজপুর কাউখালী কাউখালী নাই ম্যাপ দেখুন | |||||
| যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | সড়ক ,নৌ পথের | নিকটবর্তী হাট / বাজার | কাউখালী বাজার | ||
| ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | ০১৭১১১৮৬৩৩৩ | ||||
| ইমেইল ঠিকানা | ahasankabiruzc@yahoo.com | |||||
| ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | এস এম আহসান কবীর | |||||
| ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
| হোমপেজ URL | http://kawkhali.pirojpur.gov.bd | |||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | কাউখালী উপজেলার পটভূমি তদানিন্তন বৃটিশ কাল ১৭৯০ সালে কাউখালী থানা স্থাপিত হয়। পরবর্তীতে সেখানে থানা ছাড়াও আবগারী অফিস, মুন্সেফ আদালত, সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসসহ লবন চৌকি প্রতিষ্ঠিত হয়। অতপর ২৫শে জুন ১৭৮৩ তে প্রকাশিত লন্ডনের কমনস সভার লবন রিপোর্টে দেখা যায়, রাশিয়ার অর্ন্তগত আর্মেনিয়ার অধিবাসী জনৈক খাজা কাওয়ার্ক ১৭৭৩ সালে সেলিমাবাদের লবন শিল্পের মালিক ছিলেন। ঢাকার চিফ বারওয়েল ১৭৭৪ সালে লবন ব্যবসা নিজ হস্তে গ্রহণ করেন। পরে তিনি খাজা কাওয়ার্ককে মূল্যবান উপহারের বিনিময়ে লবন ব্যবসার জন্য গোপনে অনুমতি প্রদান করেন। খাজা কাওয়ার্ককে স্থানীয় লোকজন কাও সাহেব বলে ডাকতেন। কাও সাহেব নামে প্রচার এবং প্রসার থেকে কাওখালী, যা কালক্রমে পরবর্তিত হয়ে কাউখালী হয়েছে। কাউখালী ১৭৯০ সন থেকে থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত ছিল যা বিগত ০১/০৮/১৯৮৩ ইং তারিখ উপজেলা হিসেবে ঘোষিত হয়। |
|||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | ভৌগলিক পরিচিতি পিরোজপুর জেলা বিষুব রেখার উত্তরে ২২০৩০ থেকে ২২০৫২ অক্ষাংশে এবং গ্রীনিচের পূর্বে ৮৯০৫০ থেকে ৯০০১৩ দ্রাঘিমার মধ্যে অবস্থিত। কাউখালী উপজেলার অবস্থান ইহার মধ্যেই। কাউখালী উপজেলা সমতল ভূমি তবে প্রচুর খাল, বিল ও নদী, নালা এর উপর দিয়ে বয়ে গেছে। উহার মূল ভূখন্ড সমুদ্র সমতল হতে ১০ থেকে ১৯ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। ভৌগলিক ভাবে উহার অবস্থান হলোঃ উত্তরে নেছারাবাদ উপজেলা, পূর্বে ঝালকাঠী জেলার রাজাপুর উপজেলা, পশ্চিমে পিরোজপুর সদর এবং দক্ষিনে ভান্ডারিয়া উপজেলা। |
|||||
