ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | নাগেশ্বরী উপজেলা | |||||
---|---|---|---|---|---|---|
ঠিকানা | 00 কুড়িগ্রাম নাগেশ্বরী নাগেশ্বরী নাই ম্যাপ দেখুন | |||||
যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | সড়ক পথে | নিকটবর্তী হাট / বাজার | নাগেশ্বরী হাট | ||
ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | ০১৭১২-৯৭৪৩৩৫ | ||||
ইমেইল ঠিকানা | unonageshwari.kurigram@mopa.gov.bd | |||||
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | জনাব মোঃ আব্দুল আজিজ | |||||
ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
হোমপেজ URL | http://nageshwari.kurigram.gov.bd/ | |||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | উপজেলার পটভূমি অতীতে এ উপজেলা প্রাচীন কামরুপ বা প্রাক জ্যোতিষপুর রাজ্যের অধীনে ছিল। ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে গৌড়ের শাসনকর্তা গিয়াসুদ্দিন খিলজী কামরুপ দখল করেন। এ সময় ব্রক্ষ্মপুত্র উপত্যকা অর্থাৎ সমগ্র নাগেশ্বরী তাঁর হস্তগত হয়। বাদশা মোহাম্মদ শাহর আদেশে তাঁর ভাগ্নে মালিক খসরু কুড়িগ্রামের ব্রক্ষ্মপুত্র নদ দিয়ে চীন বিজয়ে অগ্রসর হন। কিন্তু অতিবৃষ্টি দুর্গম পথ ও পাহাড়ী ঢলের কারণে বিপক্ষ দলের আক্রমনের শিকার হয়ে এক লক্ষ অশ্বারোহী বাহিনী থাকা সত্বেও তিনি বিফল হয়ে ফিরে আসেন। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে অহোমগণ ব্রক্ষ্মপুত্র নদের পূর্বাংশ (গোয়ালপাড়া জেলা ব্যতীত সমগ্র আসাম অঞ্চল) দখল করে এর নাম করণ করেন অহম রাজ্য। এ সময় কামরুপ রাজ্যের পশ্চিম সীমানায় কামাতাপুর নামে একটি পৃথক রাজ্য স্থাপিত হয়। এ রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত ছিল বর্তমান কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজিবপুর ব্যতীত কুড়িগ্রামের সমগ্র অঞ্চল ও আসামের গোয়ালপাড়া এবং ধুবড়ী। সে সময় নাগেশ্বরী কামাতাপুর রাজ্যের অধীনস্থ ছিল। ভূরুঙ্গামারী বাসষ্ট্যান্ডের নিকটবর্তী কামাতা আঙ্গারিয়া গ্রাম কামাতাপুর রাজ্যের ঐতিহ্য বা সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে। |
|||||
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | গৌড়ের সুলতান বারবক শাহ্ এর সেনাপতি শাহ ইসমাইল গাজী ১৪৭৪ খ্রিস্টাব্দে কামরুপ জয় করেন। এ সময় বৃহত্তর রংপুর জেলা তাঁর হস্তগত হয়। নাগেশ্বরী সন্তোষপুর নামক স্থানে শাহ্ ইসমাইল গাজীর সাথে কামরুপের অধিপতি কামেশ্বরের যুদ্ধ হয় বলে ধারণা করা হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীতে কামাতাপুর রাজ্যে খেন বংশীয় হিন্দু রাজারা কিছু কালের জন্য রাজত্ব করেন। ১৫০৬ সালে তরবক খা নাগেশ্বরী তথা কামাতাপুর রাজ্য দখল করতে বিশাল নৌবহর নিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়ে আগমন করেন, কিন্তু ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান। পরবর্তীতে আলাউদ্দিন হোসেন শাহ’র দুর্বল উত্তরাধীকারীদের সুযোগে বিষ্ণু নামক একজন কোচ সর্দার আফগান শাসনের অবসান ঘটিয়ে তৎকালীন বৃহত্তর রংপুরের একাংশ দখল করে এর নামকরণ করেন কোচ বিহার। এ সময় নাগেশ্বরী কোচ বিহারে অন্তর্ভূক্ত হয়। ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কোচ বিহার স্বাধীন রাজ্য হিসেবে বিরাজমান ছিল। |
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য
( নাগেশ্বরী উপজেলা)এর ম্যাপ
আপনি যদি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী পরিবর্তন করতে চান তাহলে নীল রঙের "বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে "লেখার উপর ক্লিক করুন এবং ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী বিক্রয় - মেলা ডট কম সাপোর্ট টিমকে জানান।
(বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে)