ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য

ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম গাইবান্ধা জেলা
ঠিকানা 5700  গাইবান্ধা গাইবান্ধা সদর গাইবান্ধা nai ম্যাপ দেখুন
যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা বাস, ট্রেন নিকটবর্তী হাট / বাজার গাইবান্ধা বাজার
ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর ফোন নম্বর 01718444090
ইমেইল ঠিকানা dcgaibandha@mopa.gov.bd
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম মো: জহুরুল ইসলাম রোহ
ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা
  • × 0
হোমপেজ URL
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ বৌদ্ধ, হিন্দু, মোঘল, পাঠান আমলসহ ইংরেজ শাসনামলের স্মৃতি বিজড়িত আমাদের এই গাইবান্ধা জেরা। বিভিন্ন শাসনামলে নানা সংগ্রাম-বিদ্রোহ এ অঞ্চলে সংঘটিত হয়েছে। গাইবান্ধা আদিতে কেমন ছিল সে বিষটি প্রথমে আলোচনা করা দরকার। বিভিন্ন সুত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য এব্যাপারে বেশ কিছু ধারনা দেয়। গাইবান্ধা জেলার মুল ভুখন্ড নদীর তলদেশে ছিল এবং কালক্রমে যা নদীবাহিত পলিতে ভরাট হয় এবং এতদঞ্চলে সংঘঠিত একটি শক্তিশালী ভুমিকম্পের ফলে নদী তলদেশের উত্থান ঘটে এবং স্থলভূমিতে পরিণত হয়। তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদী বাহিত পলি মাটি দিয়েই গড়ে উঠেছে আজকের গাইবান্ধা।
হারুণ-উর-রশিদ প্রণীত, ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত ‘জিওগ্রাফি অব বাংলাদেশ’ গ্রন্থ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে এ ব্যাপারে কিছু ধারণা পাওয়া যায়। এতে বলা হয়েছে যে, ‘‘১৭৮৭ সালের ভয়াবহ বন্যা এবং ১৮৯৮ সালের শক্তিশালী ভূমিকম্পের ফলে বৃহত্তর রংপুর ও বগুড়া অঞ্চলের ভূ-প্রকৃতির যথেষ্ঠ পরিবর্তন ঘটে। তিস্তা নদীর গতি পথ পরিবর্তন, দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট ও গাইবান্ধার তুলশীঘাটের মধ্যবর্তী ১৫ মাইলের বিস্তীর্ণ নদী ভরাট হয়ে যাওয়া এবং করতোয়া, ঘাঘট ও কাটাখালীর মত ছোট ছোট নদীর উৎপত্তি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ
ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর জিওগ্রাফি অব বাংলাদেশের এ তথ্য থেকে গাইবান্ধার আদি অঞ্চল যে নদ-নদীতে পরিপুর্ণ ছিল তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। এ প্রসংগে বগুড়া জেলার ইতিহাস গ্রন্থে লেখা হয়েছে যে, ‘৬৪২ খৃষ্টাব্ধে বিশ্বখ্যাত চীনাপরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ যখন পৌন্ড্র বর্ধন (বগুড়ার মহাস্থানের সাবেক নাম) এলাকা থেকে পুর্ব উত্তরে কামরুপে যান সে সময় তাকে একটি বিরাট নদী অতিক্রম করতে হয়েছিল’’। হিউয়েন সাঙ এর ভ্রমণ বৃত্তান্ত থেকে জানান যায় যে, বর্তমান গাইবান্ধা জেলা শহর ও তৎসংলগ্ন এলাকা সপ্তম শতাব্দীতে নদীগর্ভে ছিল। কেন না পৌন্ড্র বর্ধন থেকে কামরুপ যাওযার যে নদী পথের কথা হিউয়েন সাঙ এর বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে, সে পথ গাইবান্ধা জেলার উপর দিয়েই পড়ে। গাইবান্ধা যে আদিতে নিন্মাঞ্চল ছিল এর স্বপক্ষে আরো সে সকল তথ্য পাওয়া যায় তাতেও এর সত্যতা মেলে। এ ব্যাপরে এ্যানসিয়েন্ট পলিটিক্যাল ডিভিশন অব ইন্ডিয়া এর বরাত দিয়ে পাবনা জেলার ইতিহাস এ বর্ণিত হয়েছে ‘খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দিতে টলেমী তার বিখ্যাত জ্যোতিবির্দ্যা গ্রন্থে এতদঞ্চলের অনেক তথ্য পরিবেশন করেছেন। সেই সময় বাংলাদেশে স্থলভাগ অনেক কম ছিল। প্রাচীন মানচিত্রের উত্তরে মহাস্থানগড় (পৌন্ডবর্ধন) দক্ষিণ পু

(গাইবান্ধা জেলা)এর ম্যাপ


大きな地図で見る

আপনি যদি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী পরিবর্তন করতে চান তাহলে নীল রঙের "বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে "লেখার উপর ক্লিক করুন এবং ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্যাবলী বিক্রয় - মেলা ডট কম সাপোর্ট টিমকে জানান।
(বিক্রয় - মেলা ডট কম" সাপোর্ট টিম এখান থেকে)

ইউজার লগ ইন

ID
PASS
  • সাধারণ ইউজার •পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?এখান থেকে

পন্যের নাম দ্বারা অনুসন্ধান