| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | মধুপুর উপজেলা | |||||
|---|---|---|---|---|---|---|
| ঠিকানা | 1996 টাঙ্গাইলমধুপুর উপজেলামধুপুর উপজেলানাই ম্যাপ দেখুন | |||||
| যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | সড়ক পথে | নিকটবর্তী হাট / বাজার | মধুপুর বাজার | ||
| ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | 01740602000 | ||||
| ইমেইল ঠিকানা | jakirps@gmail.com | |||||
| ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | মোঃ হাবিব উল্লাহ | |||||
| ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
| হোমপেজ URL | http://madhupur.tangail.gov.bd/ | |||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | উপজেলার পটভূমিঃ ঐতিহ্যবাহীশালবন বিহারখ্যাত মধুপুর থানা সৃষ্টি হয় ১৮৯৮ ইং সালে। ১৯৮৩ ইং সাল হতে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। মধু হতে নাম হয়েছে মধুপুর। উপজেলা শহরের এ গ্রামটির মাটি লাল। এক সময় ঘন জঙ্গলে আচ্ছন্ন ছিল । এ গ্রাম ছিল ফকির ও সন্ন্যাস আন্দোলনের ঘাঁটি। ব্রিটিশ রাজত্বে তারা অত্যাচারী জমিদার নীলকর আর ইংরেজদের বিরম্নদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। এ গ্রামেই মধুপুর কলেজ ও রানী ভবানী পাইলট হাই স্কুল অবস্থিত । রানীভবানী পাইলট হাই স্কুল সংলগ্ন স্থানে ছিল সন্যাসীদের আনন্দ মঠ। যে আনন্দ মঠকে কেন্দ্র করে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর বিখ্যাত আনন্দমঠ উপন্যাস রচনা করেন। মধুপুরের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে বংশাই নদী। বংশাই এর ধারে বর্তমানে বিলুপ্ত আনন্দমঠ হতে নদীর তলা দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে ছিল একটি সুড়ঙ্গ পথ যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০০ গজ। যেটি একটি বিস্ময় । বর্তমানে খোঁজ করলে এ পথটি পাওয়া যেতে পারে। সুড়ঙ্গটি বোয়ালী গ্রাম পর্যমত্ম বিস্তৃতছিল । বোয়ালী গ্রামে সন্যাসীদের বাসভনবন, মন্দির ও সুপ্রশস্থ অট্টালিকা ছিল। সুড়ঙ্গ দিয়ে সন্যাসীরা এপার ওপার যাতায়াত করতো। ঘন জঙ্গলে ঢাকা থাকায় সন্যাসীদের জন্য এ স্থান ছিল অভ | |||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | ভৌগলিক পরিচিতি উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঘাটাইল উপজেল পূর্বে মনসিংহ জেলা ও পশ্চিমে গোপালপুর ও ধনবাড়ী উপজেলা |
|||||
