| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম | গাংনী উপজেলা | |||||
|---|---|---|---|---|---|---|
| ঠিকানা | 7110 মেহেরপুরগাংনীগাংনীনাই ম্যাপ দেখুন | |||||
| যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা ও নিকটবর্তী হাট / বাজার | যাতায়াত / পরিবহন ব্যবস্থা | সড়ক পথে | নিকটবর্তী হাট / বাজার | গাংনী হাট | ||
| ফোন নম্বর / মোবাইল নম্বর | ফোন নম্বর | ০১৭১৩-৯২৫১১৯ | ||||
| ইমেইল ঠিকানা | unogangni.meherpur@mopa.gov.bd | |||||
| ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম | মোঃ জুলফিকার আলী | |||||
| ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে প্রসংশা ভিত্তিক মূল্যায়ন সংখ্যা |
|
|||||
| হোমপেজ URL | http://gangni.meherpur.gov.bd | |||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সম্পৰ্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য বিবরণ | গাংনী নামের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এ অঞ্চলের ভৌগলিক পরিবেশের পরিচয়। গাংনী পদটিই এখানে প্রধান। নদী বা নদীর মৃতপ্রায় ধারাকে এ এলাকার মানুষ গাং বা গাঙ বলে। অনুমান করা হয় যে, গাঙ্গেয় অববাহিকার এ এলাকায় প্রথম বসতি স্থাপনকারী মানুষেরা অন্যদের বসবাসে উদ্বুদ্ধ করার জন্য ‘এ এলাকায় গাং অর্থাৎ নদী নেই’- এমন ঘোষণা দেয়। ‘গাং নেই’পরবর্তীতে হয়ে যায়- ‘গাংনী’। এ এলাকার মানুষেরা নেই বুঝাতে ‘নি’উচ্চারণ করে। গাংনী নামকরণে ভিন্ন আর একটি যুক্তিও পাওয়া যায়। পশ্চিমে কাজলা নদী এবং পূর্বে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যবর্তী দোয়ার অঞ্চলে এ থানার অবস্থান। সেই অর্থে এ নদীর প্রধান উৎস গঙ্গা। গঙ্গার কন্যা মনে করার কারণে খরস্রোতা মাথাভাঙ্গাকে একসময় এ এলাকার মানুষ ‘গাংগীনি’বলে ডাকত। গাংগীনি থেকে গাঙ্গনী বা গাংনী শব্দের উৎপত্তি। গাংনী নামকরণে মুলতঃ এ অঞ্চলের নদী সম্পৃক্ততার পরিচয় ফুটে উঠেছে। | |||||
| ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও সেবা সমূহের বিবর | উপজেলা প্রশাসনের পটভূমি গাংনী নামের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এ অঞ্চলের ভৌগলিক পরিবেশের পরিচয়। গাংনী পদটিই এখানে প্রধান। নদী বা নদীর মৃতপ্রায় ধারাকে এ এলাকার মানুষ গাং বা গাঙ বলে। অনুমান করা হয় যে, গাঙ্গেয় অববাহিকার এ এলাকায় প্রথম বসতি স্থাপনকারী মানুষেরা অন্যদের বসবাসে উদ্বুদ্ধ করার জন্য ‘এ এলাকায় গাং অর্থাৎ নদী নেই’- এমন ঘোষণা দেয়। ‘গাং নেই’পরবর্তীতে হয়ে যায়- ‘গাংনী’। এ এলাকার মানুষেরা নেই বুঝাতে ‘নি’উচ্চারণ করে। গাংনী নামকরণে ভিন্ন আর একটি যুক্তিও পাওয়া যায়। পশ্চিমে কাজলা নদী এবং পূর্বে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যবর্তী দোয়ার অঞ্চলে এ থানার অবস্থান। সেই অর্থে এ নদীর প্রধান উৎস গঙ্গা। গঙ্গার কন্যা মনে করার কারণে খরস্রোতা মাথাভাঙ্গাকে একসময় এ এলাকার মানুষ ‘গাংগীনি’বলে ডাকত। গাংগীনি থেকে গাঙ্গনী বা গাংনী শব্দের উৎপত্তি। গাংনী নামকরণে মুলতঃ এ অঞ্চলের নদী সম্পৃক্ততার পরিচয় ফুটে উঠেছে। ১৯৮৪ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি উপজেলা হিসেবে গাংনী ঘোষিত হয়।পূর্বে গাংনী মেহেরপুর মহকুমার অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমান গাংনী উপজেলার পশ্চিমে ভারতের নদীয়া জেলা, দক্ষিণে মেহেরপুর সদর উপজেলা, পূর্বে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলা এবং |
|||||
